Strategies for formulating objective and structured tests
শিখনফল অনুসারে বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ের নৈর্ব্যক্তিক ও কাঠামোবদ্ধ অভীক্ষা প্রনয়ন কৌশল
যোগ্যতাভিত্তিক টেষ্ট আইটেম তৈরি করা একটি জটিল ও চিন্তাশীল কাজ। আইটেম প্রণয়নের পূর্বে আইটেম প্রস্তুতকারীকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যাপক তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জন করতে হয়। কারণ, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তাত্ত্বিক জ্ঞানের ঘাটতি থাকলে কাজটি সুচারুরূপে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। সে কারণে বর্তমান অধিবেশনটিতে টেষ্ট আইটেম তৈরির সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তাত্ত্বিক বিষয়াদি যেমন: টেষ্ট আইটেম তৈরির জন্য পূর্ব প্রস্তুতিমূলক কাজ, ব্লুমের ট্যাক্সোনমি অনুসারে মূল্যায়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রসমূহ, নমুণা টেবিল, আইটেম তৈরির বিভিন্ন কলাকৌশল এবং তৈরিকৃত আইটেম মূল্যায়ন ও উন্নয়নের চেকলিষ্ট সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। নিম্নে বর্ণিত আলোচনার মাধ্যমে শিক্ষকগণ যোগ্যতাভিত্তিক টেষ্ট আইটেম প্রস্তুত করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়।
বেঞ্জামিন ব্লুমের ট্যাক্সোনমি অনুসারে শিখনের উদ্দেশ্যর শ্রেণিকরণ/ক্ষেত্রসমূহ ব্যাখ্যা
আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক বেঞ্জামিন ব্লুম শিখনের উদ্দেশ্যসমূহকে প্রথমতঃ ৩ ক্ষেত্রে ভাগ করেছেন। যথা-
(১) জ্ঞানমূলক/মননশীলতার ক্ষেত্র (Cognitive Domain),
(২) অনুভূতিমূলক/আবেগিক ক্ষেত্র (Affective Domain) ও
(৩) মনোপেশীজ ক্ষেত্র (Psychomotor Domai)।
জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রের উপক্ষেত্র
জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রকে মোট ৬টি উপক্ষেত্রে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো:
জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রের প্রথম ধাপ হলো জ্ঞান।
৫ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় পাঠ্য বইয়ের ৮৮-৮৯ পৃষ্ঠায় বেগম রোকেয়া সম্পর্কে কিছু তথ্য বর্ণিত আছে। প্রথম বাক্যটি শুরু করা হয়েছে এভাবে, ‘বেগম রোকেয়া ১৮৮০ সালে রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- ‘বেগম রোকেয়া কত সালে জন্মগ্রহন করেন’? উত্তর: ‘১৮৮০ সালে’।
- ‘১৮৮০ সালে’তথ্যটি সরাসরি টেক্সট বইয়ে আছে কিনা? সঙ্গত কারণেই ‘হ্যাঁ’
জ্ঞান বলতে পূর্বে শেখা কোন সুনির্দ্দিষ্ট /সর্বজনীন কোন কিছুর (সংজ্ঞা, ঘটনা, প্রক্রিয়া, তত্ত্ব ইত্যাদি) স্মরণ করার মানসিক প্রক্রিয়াকে বুঝায়। এটি জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রের সবচেয়ে নিচু স্তরের উদ্দেশ্য।’
জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রের দ্বিতীয় ধাপ হলো অনুধাবণ।
৫ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় পাঠ্য বইয়ের ১৯ পৃষ্ঠায় বণিত আছে, ‘নারী আন্দোলনের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন এ সময় নারী শিক্ষা বিস্তারে নিরলস পরিশ্রম করেন।’
এখন প্রশ্ন হলো- ‘বেগম রোকেয়াকে আমরা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি কেন?
প্রশ্নটির উত্তর উক্ত বাক্যটি মধ্যে লুকায়িত আছে। শিক্ষার্থীরা বর্ণিত বাক্যটি যথাযথভাবে অনুধাবণ করতে পারলে প্রশ্নটির উত্তর দিতে পারবে। এটিই হলো অনুধাবণ।
‘অনুধাবণ বলতে শিক্ষার্থীরা পাঠ্যাংশ পড়ে বিষয়বস্তু/তথ্যসমূহ কতকখানি উপলব্ধি করতে পেরেছে শিশুর সে ক্ষমতাকে বুঝায়। অর্থাৎ কোন ধারণা/তথ্যকে বুঝে সহজভাবে উহা বর্ণনা করার ক্ষমতাকে অনুধাবন/বোধগম্যতা বলা হয়।’
জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রের তৃতীয় ধাপ হলো প্রয়োগ।
প্রশ্ন: বেগম রোকেয়ার মত সমাজের মানুষের কল্যানের জন্য তুমি করতে পার এমন ৫টি কাজের নাম লেখ।
এ সকল তথ্য পাঠ্য বইয়ে নেই। শিক্ষার্থীরা তাদের পাঠ্যাংশ থেকে বেগম রোকেয়ার জীবনী পড়ে পাঠের মর্ম অনুধাবনের পর আরও গভীর চিন্তা করে নিজ জীবনে উহা প্রয়োগের চিন্তা থেকে এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলে সেটিই হবে ‘প্রয়োগশীলতা’।
জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রের চতুর্থ ধাপ হলো বিশ্লেষণ।
সমাজের মানুষ হিসেবে আমাদের অনেক অধিকার ও কর্তব্য রয়েছে। পঞ্চম শ্রেণির একজন শিক্ষার্থীকে আমাদের অধিকার ও কর্তব্য সম্বলিত একটি সমণি¦ত চার্ট দিয়ে উক্ত চার্ট থেকে যদি আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য আলাদা করতে দেই, সেক্ষেত্রে কাজটি করতে গিয়ে সে নিশ্চয়ই অধিকার ও কর্তব্যের বৈশিষ্ট্যগুলো ভালভাবে জেনে নিয়ে উক্ত বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে অধিকার ও কর্তব্যসমূহ আলাদা করবে।
এভাবে কোন সমগ্রকের ক্ষুদ্র অংশসমূহ পুঙ্খানুরূপে চিনে সমগ্রকের সংগে ক্ষুদ্র অংশসমূহের সম্পর্ক স্থাপন করতে জানা এবং বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের আলোকে সমগ্রকের অংশসমূহ আলাদা করতে পারাকে বিশ্লেষণ বলা হয়।
জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রের পঞ্চম ধাপ হলো সংশ্লেষণ।
একটি মানচিত্রের বিভিন্ন অংশে খন্ডিত করে পঞম শ্রেণির কোন শিক্ষার্থীকে উক্ত খন্ডিত অংশসমূহ জোড়া লাগিয়ে পূর্ণাঙ্গ মানচিত্র তৈরি করতে দিলে উক্ত শিক্ষার্থী সমগ্রকের (পূর্ণাঙ্গ মানচিত্র) সাথে খন্ডিত অংশসমূহের সম্পর্ক চিন্তা করে যদি কাজটি সফলভাবে সমাপ্ত করতে পারে তবে সেটি হবে সংশ্লেষণ।
অর্থাৎ কোন বস্তু/উপাদানের ক্ষুদ্র উপাদানসমূহকে একত্রিকরণের মাধ্যমে পূণাঙ্গ রূপ দেয়ার নাম হলো সংশ্লেষণ। এ স্তরের পরিবর্তন হবে সৃষ্টিধর্মী কাজ বা পরিকল্পনা করার ক্ষমতা।
জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রের ষষ্ঠ এবং সর্বশেষ ধাপ হলো মূল্যায়ন।
‘সতীদাহ প্রথা উচ্ছেদ সংক্রান্ত আইন প্রণয়নে রাজা রামমোহন রায় ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর মধ্যে কে বেশী ভুমিকা পালন করেছেন’ শিক্ষার্থীদের ইহা বিচার করতে দিলে সেটি কীভাবে করবে? অবশ্যই পাঠ্য বই থেকে প্রাপ্ত এ সংক্রান্ত তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্তে উপনীত হবে। অতএব, মূল্যায়ন হলো বিশেষ উদ্দেশ্যের প্রেক্ষিতে নির্র্দিষ্ট মানদন্ডের আলোকে কোন কিছুর মূল্যমান বিচার করার প্রক্রিয়া।
বুদ্ধিভিত্তিক ডোমেইনগুলো সিড়ির ধাপের সাথে তূলনা করা যায়:
- মূল্যায়ন (৬)
- সংশ্লেষণ (৫)
- বিশ্লেষণ (৪)
- প্রয়োগ (৩)
- উপলব্ধি (২)
- জ্ঞান (১)
মননশীলতার উপরোক্ত ৬টি পর্যায় কাঠিন্যের মাত্রা অনুসারে বিন্যস্ত। জ্ঞান হল সহজতম এবং মূল্যায়ন হল জটিলতম পর্যায়। এক্ষেত্রে শিখন প্রক্রিয়ায় মননশীলতার প্রথম পর্যায়টি পুরোপুরি অর্জনের পরই পরবর্তী পর্যায়ে উত্তরণের প্রচেষ্টা নেয়া উচিত। অন্যথায় শিখন প্রচেষ্টা ব্যাহত হবে। শিখন প্রক্রিয়ার ন্যায় একই ভাবে মূল্যায়নের ক্ষেত্রেও সহজ থেকে কঠিন নীতি অনুসরণ করা প্রয়োজন। প্রশ্নপত্রের শুরুতেই সহজ প্রশ্ন করলে শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায় এবং মনোনিবেশ সহজ হয়। বিপরীতক্রমে প্রশ্নপত্রের শুরুতেই কঠিন প্রশ্ন করলে শিক্ষার্থীদের জন্য উহা ক্ষতির কারণ হতে পারে।
অভীক্ষা পদ কীভাবে তৈরি করতে হয়?
(ক) বহুনির্বাচনী প্রশ্ন:
অভীক্ষা পদ তৈরি নমুনা-১:
প্রান্তিক যোগ্যতা: ১২. পরিবার, বিদ্যালয় ও সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের গুরুত্ব উপলব্ধি এবং এসব কর্মকান্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণ।
শিখনফল: ১২.১.৫ আর্সেনিকযুক্ত পানি ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকগুলো বলতে পারবে।
অভীক্ষা পদ-১. টিউবয়েলের আর্সেনিকযুক্ত পানি দীর্ঘদিন পান করলে নিম্নের কোন রোগটি হবার ঝুঁকি রয়েছে ?
(ক) ডায়রিয়া
(খ) ক্যান্সার
(গ) সর্দি ও কাশি
(ঘ) যক্ষা
উত্তর: (খ) ক্যান্সার
ডোমেইন : জ্ঞানমূলক
জ্ঞানমূলক ডোমেইন কেন? কারণ এর উত্তর পাঠ্যপুস্তকে সরাসরি পাওয়া যায়।
অভীক্ষা পদ তৈরি নমুনা-২:
প্রান্তিক যোগ্যতা: ১০ মৌলিক মানবাধিকার সম্পর্কে ধারণা লাভ এবং সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে তার অনুশীলন।
শিখনফল: ১০.১.৩ মৌলিক মানবাধিকার সমুন্নত রাখার কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের সুফল বর্ণনা করতে পারবে।
অভীক্ষা পদ-২: শিশু শ্রম বন্ধ হলে কী উপকার হবে?
(ক) দেশের আয় বৃদ্ধি পাবে
(খ) শিশু পাচার বন্ধ হবে
(গ) শিশুদের অধিকার রক্ষা হবে
(ঘ) কলকারখানার উৎপাদন বাড়বে
উত্তর: (গ) শিশুদের অধিকার রক্ষা হবে
ডোমেইন : অনুধাবনমূলক
অভীক্ষা পদ তৈরি নমুনা-৩:
প্রান্তিক যোগ্যতা: ১২. পরিবার, বিদ্যালয় ও সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের গুরুত্ব উপলব্ধি এবং এসব কর্মকান্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণ।
শিখনফল: ১২.১.৭ রাস্তা, পুল, সাঁকো ইত্যাদি মেরামত কাজে অংশগ্রহণ করবে।
অভীক্ষা পদ-৩. তুমি বাড়ীর নিকটবর্তী মাঠে খেলতে যাবার পথে দেখলে এলাকার লোকজন মিলে ভাংগা রাস্তা মেরামত করছে। এক্ষেত্রে তুমি কী করবে?
(ক) অন্য রাস্তা দিয়ে খেলতে যাব
(খ) রাস্তা মেরামতের কাজে সাহায্য করব
(গ) লোকজনকে ঐ পথ দিয়ে যেতে নিষেধ করব
(ঘ) খেলা না করে বাড়ি ফিরে আসব
উত্তর: (খ) রাস্তা মেরামতের কাজে সাহায্য করব
ডোমেইন : প্রয়োগমূলক
(খ) কাঠামোবদ্ধ অভীক্ষা (সিআরকিউ):
অভীক্ষা পদ তৈরি নমুনা-১:
প্রান্তিক যোগ্যতা: ৯. জাতি-ধর্ম-বর্ণ, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের প্রতি ভালবাসা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা এবং সমাজের সদস্যদের মধ্যে সাম্য, মৈত্রী, সহমর্মিতা ও সহযোগিতাবোধ জাগ্রত করার মাধ্যমে শান্তিময় সামাজিক পরিবেশ সৃষ্টিতে আগ্রহী হওয়া।
শিখনফল: ৯.১.১ সমাজের উন্নয়নে বিভিন্ন ধর্ম ও জীবন ধারার অনুসারী কয়েকজন নারী ও পুরুষের অবদান সম্পর্কে বলতে পারবে।
অভীক্ষা পদ-১: নারী উন্নয়নে বেগম রোকেয়ার ৫টি অবদান লিখ।
ডোমেইন : জ্ঞান
উত্তর: নারী উন্নয়নে বেগম রোকেয়ার ৫টি অবদান হল:
১.মুসলিম নারীদেরকে শিক্ষিত ও সচেতন করার মাধ্যমে তাদের অধিকার আদায়ে সহায়তা দিয়েছিলেন।
২.নারীসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য অনেক পুস্তক রচনা করেছিলেন।
৩.নারী শিক্ষা প্রসারের জন্য মুসলিম বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
৪.মুসলিম মহিলা ট্রেনিং স্কুল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নারীদেরকে আধুনিক রান্না, সেলাই ও সন্তান প্রতিপালনে দক্ষ হতে সহায়তা করেছিলেন।
৫.মুসলিম নারীদেরকে সমাজের কঠোর পর্দা প্রথা ভেঙ্গে সমাজে স্বাভাবিকভাবে চলার সুযোগ করে দিয়েছিলেন।
অভীক্ষা পদ তৈরি নমুনা-২:
প্রান্তিক যোগ্যতা: ১১. কায়িক শ্রমের প্রতি আগ্রহী হওয়া এবং শ্রমজীবী মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ।
শিখনফল: ১১.২.২ সমাজে সকল শ্রমজীবী মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের গুরুত্ব বলতে পারবে।
অভীক্ষা পদ-৫: তুমি সমাজের সকল শ্রমজীবি মানুষকে কেন শ্রদ্ধা করবে? ৫টি কারণ লেখ।
ডোমেইন : উপলব্ধি
উত্তর: আমি সমাজের সকল শ্রমজীবি মানুষকে শ্রদ্ধা করব। কারণ:
১.সমাজে সুষ্ঠু ও সুন্দর জীবন যাপনের জন্য আমরা শ্রমজীবিদের ওপর নির্ভরশীল।
২.শ্রমিকরাই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি।
৩.শ্রমিককদের কারণেই সমাজ ও রাস্ট্রীয় কার্যক্রম সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে চলতে পারে।
৪.আমাদের প্রতিদিনের সকল কাজে কোন না কোনভাবে শ্রমিকদের ওপর নির্ভরশীল।
৫. কোন দেশের সার্বিক উন্নয়ন নির্ভর করে দেশের শ্রমিক শ্রেনীর সেবার মানের ওপর।
অভীক্ষা পদ তৈরি নমুনা-৩:
প্রান্তিক যোগ্যতা: ১৪. সমাজ জীবনে পরমত সহিষ্ণুতা প্রদর্শন এবং গণতান্ত্রিক রীতি-নীতির অনুশীলন।
শিখনফল: ১৪.৪.১ নেতৃত্বের সাধারণ গুণাবলি উল্লেখ করতে পারবে।
অভীক্ষা পদ-৬: তোমার শ্রেণিতে ক্লাশ ক্যাপ্টেন নির্বাচন করতে হবে। এক্ষেত্রে তুমি যাকে যোগ্য মনে করে ভোট দিবে তার পাঁচটি গুন উল্লেখ কর।
ডোমেইন : প্রয়োগ
উত্তর: ক্লাশ ক্যাপ্টেন হবার জন্য নিম্নের ৫টি গুন থাকা প্রয়োজন। যথা:
১. সবার সাথে মিশতে পারা
২. স্পষ্ট ও সুন্দর করে কথা বলা
৩. দায়িত্বশীল
৪. সৎ ও ন্যায়বান
৫. পরোপকারী।
আরও পোস্ট দেখুন: